Description
বইয়ের কথা:
অ্যাকোয়াস্কোপ নামে একটি যন্ত্র তৈরি করেছেন আমেরিকাবাসী বাঙালি বিজ্ঞানী, প্রোফেসর অনাদি অধিকারী। এই যন্ত্রের সাহায্যে নদী বা সমুদ্রের তলদেশের ছবি স্পষ্ট দেখা যায়। হঠাৎই কলকাতায় এলেন প্রোফেসর অধিকারী। তাঁর সঙ্গে হোটেলে দেখা করতে গেল রাজাবাজার সায়েন্স কলেজের ফিজিক্সের দুই ছাত্র সুমিত ও অরুণাভ। তারপর জটিল এক রহস্যের আবর্তে জড়িয়ে পড়ল দুজনে। প্রোফেসর অধিকারীকে হোটেলের টয়লেসের ভিতর থেকে তারা হাত পা মুখ বাঁধা অবস্থায় আবিষ্কার করল। এই কাণ্ড ঘটিয়েছে কে? কেন? এর আড়ালে লুকিয়ে রয়েছে কোন রহস্য? দারুণ এক সঙ্কটজনক সময়ে সুমিত ও অরুণাভর সঙ্গে কলকাতা পুলিশের এক ইন্সপেক্টর বিনায়কের দেখা হল। সুমিত ও অরুণাভর বন্ধু বিনায়ক। ওদের সঙ্গে গ্র্যাজুয়েশনের সময় একই কলেজে পড়ত। তারপর কী হল? কী করে রহস্যের সমাধান করল তিন বন্ধু?
লেখক পরিচিতি:
জন্ম ১৯৭৩ সালের ২৬ জানুয়ারি, উত্তর ২৪ পরগনা জেলায়। বাবা সরোজকুমার বসু। মায়ের নাম অনিমা বসু। স্কুলের পাঠ, বারাসত প্যারীচরণ সরকার রাষ্ট্রীয় উচ্চ বিদ্যালয়ে। তারপর যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ভূতত্ত্বববিদ্যায় স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন। পেশায় সরকারি আধিকারিক। বর্তমানে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের অধীনে যুগ্ম সচিব পদে কর্মরত। নাটক রচনা দিয়ে লেখালেখি শুরু। প্রথম মৌলিক নাটক ‘রিয়েলিটি’ প্রকাশিত হয় ২০১০ সালে। এই নাটকের জন্য জাতীয় স্তরে একটি একাঙ্ক নাটক প্রতিযোগিতায় শ্রেষ্ঠ নাট্যকারের পুরস্কার পান। বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় নিয়মিত লেখালেখির সূচনা ২০১৩ সাল থেকে। এ পর্যন্ত বিভিন্ন প্রকাশনা সংস্থা থেকে লেখকের অনেকগুলি কিশোর উপন্যাস ও কিশোর গল্প সংকলন প্রকাশিত হয়েছে। নৈর্ঋত প্রকাশন থেকে বেরিয়েছে কিশোরদের জন্য লেখা ঐতিহাসিক আখ্যান ‘ইঙ্গবণিকের বঙ্গবিজয়’।
Reviews
There are no reviews yet.