Description
বইয়ের কথা:
পশুদের বিচরণক্ষেত্রে বহু আগে থেকেই হাজ পড়েছে মানুষের। তাই তাদের আলাল করে জয়গা দেওয়ার প্রয়োজন। বাম নিয়ে গত গজাশ বছর কী ভেবেছি আমরা সেই নিয়ে একটি মনোমাহী লেখা দিয়ে বইটির শুরু। এসেছে গণিতের তিন মেয়ের কথা যারা প্রতিভার পরিচয় দিয়েও উপেক্ষিত থেকেছেন। আলফ্রেড রাসেল। ওয়ালেসের দুশোবছরে রয়েছে। তাঁর কাজের কথ্য। প্রজাপতিদের নিয়ে এক মন ভালো করা লেখা রয়েছে। নকল বৃদ্ধির যন্ত্র কোথায় নিয়ে যাবে আমাদের? ভাবতেই হবে একটি লেখা পড়ে। বিজ্ঞানী আলফ্রেড আর আমাদের দেশের পরিবেশ রক্ষার প্রহরী সুন্দরলাল বহুজনার কথা বড়ো মোটো সকলের ভালো লাগবে। চাঁদের অভিযানের কাহিনি সময়ের সারণি মেনে লেখা হয়েছে একটি রচনায়। আঙুলের ছাপ দেখে অচেনাকে চেনার কাহিনি আমাদের বিস্মিত করে। অদ্ভুত এক ব্যাকটেরিয়ার আবিষ্কর্তার কথা রয়েছে। কে মেপেছিলেন পৃথিবীর নির্ভুল বয়স? জেনে নেব আমরা একটি লেখায়। ভারতের সমাজ সচেতন বিজ্ঞানী পুষ্প মিত্র ভাগধের প্রতি শ্রড়া জানানো হয়েছে একটি জীবনকথায়। এই বই ভালো লাগবে ছোটদের। ভালো লাগবে বড়োদেরও।
লেখক পরিচিতি:
জন্ম ১৯৫৭। উদয়পুর রমেশ স্কুল, মহারাজা বীরবিক্রম কলেজ ও কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশুনো করেন। বস্তু বিজ্ঞান মন্দিরে গবেষণা। সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজের রসায়ন বিভাগে অধ্যাপনা দিয়ে কর্মজীবনের শুরু। বাইরের দেশে কিছুকাল উচ্চতর গবেষণা। বর্তমানে কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন বিভাগে অধ্যাপনা করেন। বহু জনপ্রিয় বিজ্ঞান গ্রন্থের রচয়িতা। বইয়ের সংখ্যা দেড়শতাধিক। ১৯৯৯ সালে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের সত্যেন্দ্রনাথ পুরস্কারে সম্মানিত। ‘সায়েন্স অ্যাসোসিয়েশন অফ বেঙ্গল’ ও ‘কিশোর জ্ঞান বিজ্ঞান’ কর্তৃক দুই ভিন্ন বছরে ‘গোপালচন্দ্র ভট্টাচার্য’ পুরস্কারের সম্মানিত ‘বর্ষসেরা বিজ্ঞান লেখক’ হিসাবে সম্মানিত করেছেন। ২০০৫ সালে ‘জান বিচিত্রা’ পুরস্কার ও ২০০৯ সালে বিজ্ঞান সাহিত্যে ‘রবীন্দ্র পুরস্কার’ লাভ করেছেন। ২০১২ সালে অর্জন করেছেন ‘মুজফফর আহমদ স্মৃতি পুরস্কার। বিজ্ঞান সাহিত্য রচনার অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিতে ভারত সরকারের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিভাগ কর্তৃক ২০১২ সালে জাতীয় পুরস্কারে সম্মানিত। ২০১৪ সালে ‘গণিত প্রতিভা শ্রীনিবাস রামানুজন’ বইয়ের জন্য দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের মর্যাদাসম্পন্ন ‘নরসিংহ দাস পুরস্কার’ পেয়েছেন। লেখক বিজ্ঞান জনপ্রিয়করণ আন্দোলনে দীর্ঘকাল জড়িত।
Reviews
There are no reviews yet.