Description
বইয়ের কথা:
কোভিডে যখন সকলে গৃহবন্দী সেই সময় পুষ্পরানি হত্যা প্রকল্পের প্রথম খণ্ড প্রকাশিত হয়ে গেছে। প্রথম খণ্ডে হত্যা হয়নি। শুধু তার পরিকল্পনা হয়েছে। এমন হরর কাম থ্রিলার আগে লেখা হয়নি। নরক থেকে প্রেতাত্মারা নেমে হত্যা করবে পুষ্পরানিকে। থ্রিলার সাহিত্যে এটি নতুন দিক খুলে দিয়েছে, অভিমত গণেশ ত্রিবেদী ফ্যান ক্লাবের। তাঁর লক্ষ লক্ষ পাঠকের। ফেসবুকে একজনই বিশটা রিভিউ লিখে দেয় এমন ফ্যান আহিরিটোলার মেজকাকা। হরর ছাড়া সে কিছুই বোঝে না। কোভিডের সময় গণেশ ত্রিবেদী অদৃশ্য হয়েছেন। দ্বিতীয় খণ্ড নাকি লিখছেন তারাপীঠে বসে। মোবাইল ফোন বন্ধ। তার অনুগামী লেখিকা টুম্পা গায়েন তাকে খুঁজে বেড়াচ্ছে। গণেশ স্যারের কল্যাণে তার হরর সাহিত্যে আসা। আগে মডেলিং করত। তার কিছু ছবি স্যারের মোবাইলে রয়ে গেছে। কেউ কেউ বলছে তিনি নেই। সেই খবর লিক হয়েও আবার লিক মেরামত হয়ে গেছে। রহস্য কী? তাঁর পৈতৃক ভিটে হয়ে উঠছে হরর মিউজিয়ম। উপন্যাসটি হরর না থ্রিলার না তন্ত্র সাহিত্য, বই পড়লে ধরা যাবে।
লেখক পরিচিতি:
কলকাতায় বড় হয়েছেন, মফসসল বাংলায় দীর্ঘদিন অতিবাহিত করেছেন এই কথাসাহিত্যিক। গল্প লিখছেন পঞ্চাশ বছর ধরে। গল্প ও উপন্যাস লিখনে বিষয় থেকে বিষয়ান্তরে পরিভ্রমণ করেন। ২০০৬ সালে ধ্রুবপুত্র উপন্যাসের জন্য সাহিত্য অ্যাকাডেমি, ২০০১ সালে অশ্বচরিত উপন্যাসের জন্য বঙ্কিম পুরস্কার, ১৯৯৭ সালে স্বদেশযাত্রা ছোটগল্পের জন্য সর্বভারতীয় কথা পুরস্কার পেয়েছেন। ২০১৭ সালে যুগশঙ্খ পুরস্কার, ২০১৮ সালে শরত সমিতি প্রদত্ত রৌপ্য পদক, ২০১০ সালে মিত্র ও ঘোষ সম্মান পেয়েছেন। ২০১৯ সালে কাজাখস্তানে এশীয় লেখকদের সাহিত্য সম্মেলনের উদ্বোধনী মঞ্চে কাজাখ রাষ্ট্রপতির সঙ্গে উপস্থিত একমাত্র ভারতীয় লেখক ও বক্তা। বিভিন্ন ভাষায় তাঁর গ্রন্থ অনূদিত হয়েছে। গুরুত্বপূর্ণ বই: ধ্রুবপুত্র, অশ্বচরিত, আগুনের গাড়ি, ধনপতির চর, মোমেনশাহী উপাখ্যান, কুমারী মেঘের দেশ চাই, ও আমার পছন্দপুর, পুনরুত্থান, র্যা ডক্লিফ লাইন, মার্কো পোলোর ভ্রমণ বৃত্তান্ত ২০২০, শ্রেষ্ঠ গল্প, সেরা পঞ্চাশটি গল্প, গাঁওবুড়ো ও অন্যান্য গল্প। ২০২২ সালে প্রথম ভারতীয় ভাষার লেখক হিশেবে গাঁওবুড়ো (অনুবাদেঃ The Old Man of Kusumpur) গল্পের জন্য আন্তর্জাতিক ও’হেনরি পুরস্কার
Reviews
There are no reviews yet.